মৃত্যু চাই একটু মৃত্যু চেয়েছিলাম, দেবে? জীবন যন্ত্রণা অনেক সয়েছি, দেবে? কষ্ট আমাকে কুরে খাচ্ছে তোমারই জন্য জীবনটা ধ্বংস হচ্ছে, দেবে একটু মৃত্যু যন্ত্রণা? এ মরণ সুধা পান করতে চাই। চাই এ জগৎটা ছেড়ে যেতে চলে যেতে চাই তোমার কাছ থেকে অনেক দূরে এই ধরা ছেড়ে যেখানে নেই তোমার মতো কােন মানবী। রচনাকাল- ০৬/০৬/২০০১ ইং প্রকাশকাল- ২৪/১২/২০২৩ ইং
Posts
Showing posts from December, 2023
- Get link
- X
- Other Apps
রুপসী তোমার ছবি প্রেমময়ী তুমি তোমাতেই প্রেমের সাগর তোমাকে পাবার জন্য মন আমার কাতর। কোমল অধরের উপর ভ্রমর কালো তিল তোমার সাথে এই জগতে নাই কোন মিল। ডাগর দু’চোখ তোমার কাজল কালো তাই আমি তোমাকে বাসি এতো ভাল। শিল্পীর মন আমি দেখেছি তোমাতে শিল্পী নাই হলে কি হয়েছে তাতে। উত্তাল যৌবন তোমার উথলিয়ে পড়ে যৌবনবতী এমন নারী আছে কার ঘরে। ঝর্ণার চঞ্চলতা তোমার ঘন কালো চুলে আবেগে আপ্লূত হই তুমি কাছে এলে। রাতের নিস্তব্ধতা তোমার মসৃণ বুকে জগৎটা আজ তোমায় নিয়ে আছে মহাসুখে। স্বর্ণ বরণ হাত দুটিতে চুড়ির ঝঙ্কার তুলে তোমার বুকে নাও গো আমায় সমাজ সংস্কার ফেলে। কন্ঠে তোমার অদ্ভত সেই সুরের মূর্ছণা শুনি আসবে কবে আমার কাছে সেই দিন বসে গুনি। কোমর তোমার ঠিক যেন ঐ তানপুরাটির খোল তোমায় দেখে মনের মাঝে খেলছে ভীষম দোল। আঙ্গুল তোমার কত সুন্দর কোন শিল্পীর দান হৃদয় থেকে নিচ্ছো তুমি কেঁড়ে আমার প্রাণ। মুখ থেকে তোর চাঁদের আলো ঠিকরে যেন পড়ে তোর আলোতে চন্দ্রটা আজ নিজেকে আড়াল করে। তোমার পায়ের নুপুরটা আজ শুধুই আর্তনাদ করে তোমার পায়ের সৌন্দর্য আমাকে মোহিত করে। যৌবনে কতো দেখেছি নারী তোমার মতো নয় তোমার রুপের বাহার দেখে বোবাও কথা কয়। তব
- Get link
- X
- Other Apps
ভরা জোৎস্নায় ভরা জোৎস্নায় একদিন তোমাকে পেয়েছিলাম ইচ্ছে ছিল তোমাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াব আর পৃথিবীর যত সৌন্দর্য আছে উপভোগ করবো। অরণ্যে, মহাসমুদ্রের তীরে। ইচ্ছে ছিল তোমার পানে চেয়ে মনের যত কলহ আছে দূরীভুত করবো। হারিয়ে যাবো প্রেমের গভীর স্রোতে। ইচ্ছে ছিল কিন্তু আর এক ভরা জোৎস্নায় হারিয়ে ফেললাম। আর ইচ্ছেটা মনেই রয়ে গেল আশ্চর্য এই ভরা জোৎস্না আমার বড়ই আশ্চর্য। রচনাকাল- ০৪/০৪/১৯৯৬ ইং প্রকাশকাল- ০১/১২/২০২৩ ইং
- Get link
- X
- Other Apps
প্রতীক্ষিত ভালোবাসা যখন তোমাকে প্রথম দেখেছি হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে সেদিন থেকেই হয়েছি পাগল তোমাকে ভালোবেসে। বোঝনি তুমি কি আছে তোমাতে শুধু ভাবি একা বসে। বন্ধু তোমাকে বেসেছি ভাল, এতো দূরে দূরে কেন তুমি থাকো? খুঁজি তোমায় আমি পাহাড়ে পর্বতে. ঝরণার সেই অনন্ত গহ্বরে। পাবো কি পাবো না শুধু ভাবি বসে, এই হৃদয়র গভীর থেকে। চঞ্চলা তুমি চপলা তুমি, পাহাড়ী দেশের ঝর্না তুমি। আছো মিশে তুমি আমারি মধ্যে, থাকবে জীবন ভরে। রচনাকাল-১০/০২/১৯৯৪ ইং প্রকাশকাল-০১/১২/২০২৩ ইং
- Get link
- X
- Other Apps
রক্ষা করো স্বাধীনতা কালবৈশাখীর করাল গ্রাস যখন করছিল এই জাতিকে নিঃশেষ, জীবন বাজি রেখে রক্তে রক্তাক্ত হয়ে দামাল ছেলেরা রক্ষা করেছে এ দেশ। নয় মাসে ত্রিশ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে এসেছে এই স্বাধীনতা, জিজ্ঞাসা তোমাদের প্রতি একে রক্ষা করতে করেছো কি কোন কার্পন্যতা। বুটের লাথি আর বুলেটের আঘাতে রঞ্জিত কত জনপদ, ললাটে তবুও ছিল যে মোদের স্বাধীনতার স্তবক। লাশের স্তুুপের উপর অর্জিত স্বাধীনতা আজ বিকিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্রে মত্ত শকুনের দল, হঠাও তাদের গর্জে উঠে বজ্রমুষ্ঠিত আঘাত হেনে দেখাও তোমাদের বল। হিমালয়ের মতো সুউচ্চ মনোবল তোমাদের তবু কেন ভাবছো পারবে না, রুদ্রমূর্তিতে জেগে উঠে রুদ্র কর তাদের গতি পথ তবেই রক্ষা হবে স্বাধীনতা। রচনাকাল-০৯/০৩/২০০৪ থেকে ১৫/০৩/২০০৪ ইং প্রকাশকাল-০১‘/১২/২০২৩ ইং
- Get link
- X
- Other Apps
আমি গর্বিত এ জন্যে আমি গর্বিত এ জন্যে যে, আমার জন্ম বঙ্গে আমার জাতি বাঙ্গালী, ভাষা বাংলা। আমি স্বগর্বে মাথা উঁচু করে দ্বাড়াই এই জন্যে যে, আমি এক মহান নেতার দেশে জন্মেছি । যার জন্য এই স্বাধীন দেশের জন্ম। বাংলা আজ গর্বিত বঙ্গবন্ধুকে জন্ম দিয়ে যার ঋণ এই বাংলা শোধ করতে পারেনি ভালোভাবে। আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি এদেশের আনাচে কানাচে সবখানেই পেয়েছি তাঁর অস্ত্বিত্ত। আমি বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ কন্ঠ শুনি বাতাসে, এ যেন এক মহা গর্জন তিনি তোমাদের ডাকছেন আর একবার মুক্তির সংগ্রামে। এ জাতি আজ অবরুদ্ধ গুটি কয়েক দেশ বিরোধীদের হাতে নেমে এসো রাজপথে, তোমাদের স্বাধীনতা তোমাদেরকেই রক্ষা করতে হবে। আমি মুজিবের কন্ঠ শুনি জাতীয় পতাকার পতপত করে উড়ার শব্দে আমি তাঁকে দেখি পতাকার লাল-সবুজ রঙ্গে। আমি তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি যখন আমি অনুভব করি আমি বাঙ্গালী। আমি তাঁকে দেখি ফসল ভরা মাঠে, বাংলার মানচিত্রে, কৃষকের মুখের হাসিতে। আমি গর্বিত এ জন্য যে আমার জন্ম বঙ্গে যার জন্মদাতা বঙ্গবন্ধু এক মহান নেতা। তোমরা কি তাঁর আর্তনাদ শুনতে পাচ্ছো না ? তোমরা কি বধির হয়ে গেছ ? তিনি কি এ দেশকে পরাধীনতার জন্য স্বাধীন করেছেন ? তিনি তোমাদের স